ঘাটা এর বাংলা অর্থ
অভিধানটি ব্যবহার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ঘাটা এর বাংলা অর্থ হলো -
(p. 266) ghāṭā বি. নদী খাল প্রভৃতির তীরে নৌকা স্টিমার ইত্যাদি ভিড়াবার স্হান (জাহাজঘাটা, স্টিমারঘাটা)।
[বাং. ঘাট2 + আ]।
55)
আমরা লক্ষ লক্ষ ব্যবহারকারীকে বিনামূল্যে এই অনলাইন পরিষেবা দিয়ে আসছি- যাতে তারা খুব সহজে এবং দ্রুত তাদের জ্ঞানভান্ডারে আরও কিছু নতুন শব্দ যোগ করতে পারে...
ঘাম
(p. 269) ghāma বি. ঘর্ম, স্বেদ, ত্বকের ছিদ্র দিয়ে যে জলীয় পদার্থ শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। [সং. ঘর্ম]। ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়া ক্রি. বি. (আল.) উদ্বেগ বা বিপদ কেটে যাওয়ায় আশ্বস্ত হওয়া। ̃ তেল বি. গর্জনতেল-প্রতিমায় যে তেলের প্রলেপ দিলে প্রতিমা ঘেমেছে বলে মনে হয়। ঘামা ক্রি. ঘর্মাক্ত হওয়া (আমি শীতকালেও ঘামি)। ঘামানো ক্রি. 1 ঘর্মাক্ত করানো; 2 খাটানো, পরিশ্রম করানো (মাথা ঘামানো)। বি. ঘর্মাক্ত করা, পরিশ্রান্ত করানো। 3)
ঘ্রাণ
(p. 272) ghrāṇa বি. 1 গন্ধ (ঘ্রাণ নেওয়া); 2 গন্ধগ্রহণ (ঘ্রাণশক্তি); 3 ঘ্রাণেন্দ্রিয়, নাক। [সং. √ঘ্রা + অন]। ̃ জ বিণ. 1 ঘ্রাণেন্দ্রিয় বা নাক থেকে উত্পন্ন; 2 আঘ্রাণের বা গন্ধগ্রহণের ফলে উত্পন্ন। ̃ তর্পণ বি. 1 ঘ্রাণেন্দ্রিয়ের তৃপ্তিসাধন; 2 অতিশয় সুগন্ধ। ̃ শক্তি বি. গন্ধ উপলব্ধি করার ক্ষমতা, গন্ধ গ্রহণের ক্ষমতা। ঘ্রাণেন্দ্রিয় বি. নাক। 32)
ঘুঙট, ঘোঙট, ঘোঙ্গট
(p. 269) ghuṅaṭa, ghōṅaṭa, ghōṅgaṭa বি. (বৈ. সা.) ঘোমটা। [হি. ঘুঁঘট, ঘুঙট-তু. সং. অবগুণ্ঠন, অবগুণ্ঠিকা।]। ঘুঙুর, বি. পায়ের অলংকারবিশেষ; নূপুর, কিঙ্কিণী। [ধ্বন্যা.-তু. সং. ঘর্ঘরা; মরা, ঘুংগুর]। 23)
ঘটিত
(p. 265) ghaṭita বিণ. 1 সংঘটিত; 2 সম্পাদিত; 3 জনিত, সংক্রান্ত (নারীঘটিত, অর্থঘটিত) ; 4 যুক্ত, যোজিত (স্বর্ণঘটিত)। [সং. √ঘট্ + ত]। ̃ ব্য বিণ. ঘটবে এমন; সম্ভাবিত। 18)
ঘোলা
(p. 272) ghōlā বিণ. 1 আবিল, অস্বচ্ছ (ঘোলা চোখে দেখা, ঘোলা দৃষ্টি); 2 কর্দমাক্ত, কাদা-গোলা (ঘোলা জল)। ক্রি. ঘুলা -র চলিত রূপ। [সং. ঘোল + বাং. আ (সাদৃশ্যার্থে)]। ̃ টে বিণ. ঈষত্ ঘোলা। ̃ নো ক্রি. বি. ঘুলানো-র চলিত রূপ। 20)
ঘেউ, ঘেউ-ঘেউ
(p. 270) ghēu, ghēu-ghēu অব্য. বি. কুকুরের ডাক। [দেশি-ধ্বন্যা.]। 33)
ঘেঙানি
(p. 270) ghēṅāni বি. একঘেয়ে কাতরোক্তি। [ঘেঙা দ্র]। 41)
ঘটোধ্নী
(p. 265) ghaṭōdhnī বিণ. যার উধস্ বা পালান ঘটের মতো বৃহদাকার (ঘটোধ্নী গাভী)। [সং. ঘট + উধ্স + নী (স্ত্রী.)]। 21)
ঙ
(p. 272) ṅ বাংলা ভাষার পঞ্চম ব্যঞ্জনবর্ণ এবং কণ্ঠ্য নাসিক্য ধ্বনি ঙ্-র লিখিত রূপ। বর্তমানে ঙ এবং ং (অনুস্বার) উচ্চারণে অভিন্ন। বহুক্ষেত্রে ঙ-র পরিবর্তে ং লিখিত হয়।
